বিশ্বজিৎ পাল: বিশেষ প্রতিবেদক
পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক মোহাম্মদ এমরান হোসেন ও তার সংঘবদ্ধ চক্রের অনিয়ম র্দূনীতির কাছে জিম্মী হয়ে আছে সিলেটের পরিবেশ দপ্তরের কাযর্ক্রম। যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বন ও পরিবেশ মন্ত্রনালয়ের সচিব ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নিকট অভিযোগ করেন রিটপিটিশনার আনিসুর রহমান ।

পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর ধারা ১২ লংঘন ও জাতীয় পোল্ট্রি উন্নয়ন নীতিমালা ২০০৮ এর ধারা ৬.০ পোল্ট্রি নীতির বাস্তবায়ন কৌশল লংঘন করে কোয়ালিটি কোম্পানির নামে অবৈধভাবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম করে যাচ্ছে। উক্ত ধারায় সরকারের পরিবেশ দপ্তরে বিধি দ্ধারা মামলা, দন্ড ও জরিমানার বিধান থাকলে দপ্তর কোন আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না সিলেট পরিবেশ দপ্তর। এমনকি হাইকোটের আদেশের প্রেক্ষিতে ঢাকা পরিবেশের মহাপরিচালকের দপ্তরের আইন শাখা পরিচালক খোন্দকার মো: ফজলুল হকের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ গত ১৮/০৮/২০২১ তারিখের পরির্দশন প্রতিবেদন অনুযায়ী যে সকল পোল্ট্রি র্ফাম পরিবেশগত ছাড়পত্র ব্যতীত পরিচালনা করে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন,১৯৯৫ এরধারা ১২ লংঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ( যেমনঃ মামলা অথবা ক্ষতিপূরণ ধার্য ও আদায়) করে সংশ্লিষ্ট প্রমাণক প্রেরণ” করতে ০৭(সাত) কার্য দিবসের মধ্যে শাখায় প্রেরণের নির্দেশ দেয় কিন্তু ০১ (এক) বছরের বেশি সময় অতিক্রম হলেও পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক মোহাম্মদ এমরান হোসেন আইনগত কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি যাহা মহামান্য হাইকোট ও প্রধান দপ্তরের আদেশে অবমান না।

অভিযোগ পত্রে আনিসুর রহমান আরো জানান যে, বর্তমানে নতুন করে কালিকাপুর রাবার ডামের নিকট দুই লক্ষ পোল্ট্রি মোরগের খামার করে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে যাচ্ছে। এলাকার পরিবেশ রক্ষায় হাইকোর্টে রিটি করার কারনে আমার বিরুদ্ধে ২ টি মিথ্যা চাদাবাজী মামলা দায়ের করে কোয়ালিটি কোম্পানি যাহা তদন্তে মিথ্যা ও হয়রানী মুলক বলে উল্লেখ হয়েছে॥ পরিবেশ হবিগন্জের।
এবিষয়ে পরিবেশের সহকারী পরিচালক আবুল মনসুর মোল্লা বলেন আমাকের ঢাকা পরিবেশের প্রধান কার্যালয়ের হতে সরজমিনে কোয়ালিটি কোম্পানির পোল্টি খামারের কার্যক্রম চলমান কি না ও প্রতিবেশিদের কেমন ক্ষতি হচ্ছে এবিষয়ে রিপোর্ট করব। সরজমিনে দেখা যায় কোয়ালিটি কোম্পানির কর্মচারী ফয়েজ মিয়ার নেতৃত্বে মাস্তান বাহিনীর থুবের মুখমুখি হন তদন্ত কমিটি, এবিষয়ে এলাকার ভূক্তভূগি আব্দুল মতিন ও মুরাদ মিয়া কোম্পানির দূষনের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটির সাথে কথা বললে তাদেরকে শারীরিক হেনেস্তা ও হত্যার হুমকি দেয় ফয়েজ মিয়ার বাহীনির সদস্যরা।
ভূক্তভূগি কামাল উদ্দিন লিকন মাষ্ঠার জানান আমরা মশা-মাছির উপদ্রোবে অতিষ্ট ও কোম্পানির আবর্জনায় আমার পাশে জমির ব্যপক ক্ষতি হচ্ছে, এবিষয়ে কমলপুর হযরত শাহজালাল আলিম মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান বলেন কোয়ালিটি কোম্পানি বিরুদ্ধে হাইকোর্টের আদেশ ও মহাপরিচালকের অফিস আদেশ বাস্তবায় করছেন না পরিবেশ অফিসের পরিচালক এমরান হোসেন, বর্তমানে সব কয়টিতে পোল্ট্রি ও লেয়ার মোরগ অবৈধ ভাবে লালন পালন করে যাচ্ছে কোয়ালিটি কোম্পানি॥
মন্তব্য